বাংলা ব্লগিং এবং প্যাসকেলের সূএ।

পধার্থ বিজ্ঞানী প্যাসকেলের তরল ও বায়ুবীয় পধার্থের চাপ নিয়ে একটি সূএ আছে। সূএ মতে কোন তরল বা বায়ুবীয় পধার্থে কোন এক বিন্দুতে চাপ প্রয়োগ করা হলে তা অন্যবিন্দুর তে সমান ভাবে বেড়ে যায়। source
প্যসাকেল সাহেবের এই সূএে শুধু তরল ও বায়ুবীয় পদর্থের কথা বল্লেও তিনি জেনে খুশি হবেন যে বাংলা ব্লাগিং ও সূএ টি সফল ভাবে কাজ করেছে।

সধারন কিছু ব্লগারদের কি বোর্ডর চাপ বহুগুন বেড়েগিয়ে কি সৃষ্টি করেছে তা ঢাকা বাসী সহ  সারা বাংলাদেশ ভালভাবে অনূভব (কারো কারো মতে আবার উপভোগ; যেমন এরশাদ চাচুর ইসলাম প্রেমী হয়ে ওঠা) করেছেন। 


বাংলা ব্লগিং এবং প্যাসকেলের সূএ



সাধারন কিছু কি বোর্ড়ের চাপ যে এত শাক্তিশালি তা আগে কে বিশ্বাস করতো?
সরকারের কোন সহযোগীতা ( এমন কি ইচ্ছা) ছাড়াই বাংলা ব্লগ আজ এক উল্লেখ যোগ্য পর্যায়ে পৌছেছে।সামুর হাত ধারে যে বাংলা ব্লগিং শুরু তা আর সফল ভাবে অতিক্রম করেছে বহু দূর। বাংলা ব্লগ হয়ে উঠেছে সার ধরেনে মানুষের মনের কথা প্রকাশ করার অন্যতম মাধ্য।
এখন সময় এসেছে এই মাধ্যম কে বাচাঁনোর জন্য একটা সময় উপযোগী নিতিমালা তৈরী করা। তা বর্তমানে যে নিতিমালা আছে তা সংশোধন করে হোক আর সম্পূর্ণ নতুন নিতিমালা হোক তা হতে হাবে সবার অংশ গ্রহনের মাধ্যমে।
সরকারের উচিত যে সকল বাংলা ব্লগ আছে তাদের এডমিনদের সাথে, হেফাজতে ইসলামের নেতাদের সাথে, ইসলামী চিন্তাবীদদের সাথে ( যেহেতু ব্লগকে ইসলামের বীরুদ্ধে ব্যাবহার করার অভিযোগ ইতিমধ্যে উঠেছে), সামাজিক এবং রাজনৈতিক নেতাদের (অবশ্য সেই সব রাজনৈতিক নেতা যার ব্লহ কি তা বুঝে)  সাথে কথাবলে একটি নিতিমালা প্রনোয়ন করা। যে নিতিমালা বাক স্বধীতা নিশ্চিত করার সাথে সাথে বাক স্বাধীনতা প্রকাশের সময় যে সব দ্বায়ীত্ব মেনে চলতে হাবে এবং তা লংগন করলে শাস্তির বিধান কি তা স্পস্ট করে দেবে।

শুধু নিতিমালা বানালে হবে তা পড়তে ব্লগারদের বাধ্য করতে হবে। কারন বাক স্বাধীনতার কথা যে জানবে তার জানাতে হবে বাক স্বাধীনতা প্রকাশের সময় তাঁর দ্বায়ীত্ব জানতে হবে।
এটা নিস্চিত  করার জন্য একটা পদ্ধতি প্রয়োগ করা যায়।
যেমন: প্রত্যেক ব্লগার যখন তাঁর ব্লগিং একাউন্টে ডুকবে তখন এই নিতিমালা পড়তে হবে এবং এই নিতিমালার পড়েছে তা নিস্বিচ করতে তাঁকে একটা MCQ পরীক্ষা দেবেন। এই পরীক্ষায় পাশ না করা পর্যন্ত তাকে ব্লগে লিখতে দেওয়া হবে না। এটা সকল ব্লগের সকল ব্লগার কে একবার করে অবশ্যয় করতে হবে।

আশা করি এর মাধ্যমে আমরা একটা শুস্ত ব্লগিং পরিবেশ করতে পারব এবং বিংশ শতাব্দীর এই শক্তিশালী মাধ্যম কে নতুন একটি মাএায় নিয়ে যেতে পারব আর কি বোর্ডের চাপের কারনে রাস্তার অসহায় মানুষ কে ভোগতভোগী হতে হবে না। 

সবার জন্য হ্যাপি ব্লগিং।

No comments: