সাহিত্য পাঠ

সাহিত্য পাঠ একটি মজার বিষয় তা এক কথায় শিকার করতে হবে। কিন্তু তার পারেও স্কুলের সাহিত্যে তথাপি বাংলা বিষয়ে ভালো নাম্বার কয়জনে পায়। তাহলে কি স্কুলে সাহিত্য পাঠে আনন্দ নেই।

এই ব্যাপারে আমার এক স্যারের কথাটা বেশ মনে ধরেছে। সার নিজে কবিতা লিখেন। একদিন বেশ আফসোস করে বল্লেন কেন আমাদের দেশে ছেলে মেয়েদর কাছে কবিতা একটি কঠিন বিষয়।কারন ছোট কালে আমাদের কে স্কুলে বলা হতো এই কবিতাটির প্রথম আট লাইন কবির নাম সহ মুখস্ত করে আসবে। তো পরের দিন অধিকাংশ ছাএ-ছাএী প্রথম চার লাইন পারে তো পরের চার লাইন ভুলে যায়। কিম্বা পুরাটা পারে তো কবির নাম মনে আসে না।সেই যে কবিতার প্রতি বিরক্তি চলে আসে পরবর্তি জীবনে আনেকে টাকা দিয়ে কিনে কবিতা পরা তো দুরের কথা পএিকায় যে পাতা কবিতা থাকে সেই পাতাট দুরে সরিয়ে রাখে।
স্কুলের দৌড় প্রতিযোগীতায় প্রথম হয়ে একটা কবিতার বই উপহার পেয়েছিলা , (অগ্নিবীণা),  আমার সারাদিন মন খারাপ ছিল কারন যে দ্বিতৃয় হয়ে ছিল সে পায়েছে একটে বাঁশি আর আমাকে কিনা দিল একটা বই !!! পারে অবশ্যয় নজরুলের এমন প্রেমে পড়ে যায় যে একে একে মুখস্ত করতে থাকে তাঁর সব বড় বড় কবিতা, (স্কুলে মারের ভয়ে আয়ত্ত করা মুখস্ত করার অব্যাশটা রয়ে গেছে !!!!)

তো কলেজে উঠার পরে দেখা হলো হুমায়ুন আহমদের সাথে (বই এর মাধ্যমে।) অবাক হয়ে পরতে থাকলা একের পর এক। বিশ্ববিদ্যালয়ে উঠার পর ট্রেনে করে যাওয়ার সময় হাতে থাকতো হুমায়ুন আহমদ। আনেকে বুক দিত তোর পড়া  হলে আমাকে দিস, আনেকে আড় চোখে চাইতো, আনেকে আবার বলতো ও ওর বই, সে একটা লেখক হলো, আমুকের বই পড়ো,  তোমুকে বই পড়, আমুক নোবেল পেয়েছে, আমুকের লেখা কাল জয়ী, 




পড়ে দেখলাম। আনেকের লেখা ভালো লাগে, আনের বড় বড় লেখকেলেখা  ভালো লাগে না। কে জানে হয়তো তাদের লেখা বুঝার মতো যোগ্যতা আমার হয় নিয়। অথবা অনুবাদক লেখাটারা আসল ভাবটাকে অনুবাদ করতে পারে নিয়।

তাইতো আজো খুজে ফিরি হুমা্য়ুন স্যারের লেখা। আর তখনি মনের মধ্যে হাহাকর করে যখন মনে পরে সারের আর কোন নতুন লেখা আসবে না।

শুভ জম্মদিন স্যার । যাখানেই থাকুন ভালো থাকুন। .... 




স্যারের শেষ উপন্যাস পড়তে অথবা বা ডাউনলোড করতে ক্লিক করুন এখানে 

No comments: